CaptionsMaker
.com
মহেশখালী দ্বীপে উন্নয়নের মহাযজ্ঞ !! চীন, জপান ও কোরিয়ার নজর এখন মহেশখালীতে !! Maheshkhali Island
Edit Subtitles
Download Subtitles
SRT
TXT
Title:
Description:
বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ী দ্বীপ: মহেশখালী দ্বীপ বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের একটি দ্বীপ। মহেশখালী বাংলাদেশের একমাত্র পার্বত্য দ্বীপ। এটি চারটি দ্বীপ বা চর নিয়ে গঠিত মহেশখালী উপজেলার বৃহত্তর দ্বীপ, বাকী তিনটি দ্বীপ হল সোনাদিয়া, মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা। বর্তমানে দ্বীপের জনতা বাজার নামক স্থানে মহেশখালী সেতু নির্মিত হওয়ায় মূল ভূ-খন্ডের সাথে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ আছে। উন্নয়নের মহাযজ্ঞ দ্বীপে জমি আছে ৮৬ হাজার একর। গত নভেম্বরে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) সাড়ে ১৯ হাজার একর জমি অধিগ্রহণের হিসাব দিয়েছিল। এর অর্ধেকের বেশি বেজার জন্য। আর অর্ধেকের কিছু কম জমি নিচ্ছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত চারটি সংস্থা। ইতিমধ্যে বেজার অধিগৃহীত জমিই প্রায় তিন গুণ বেড়ে ২৭ হাজার একর হয়েছে। এসব জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সরকারের বিদ্যুৎবিষয়ক মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০৪১ সাল নাগাদ সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎকেন্দ্র হবে মহেশখালীতে—কয়লাভিত্তিক ১২টি, বায়ুভিত্তিক ১টি ও সৌরশক্তির ২টি। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) একটি স্থল টার্মিনাল হবে। বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের (বিপিসি) প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন রিফাইনারি এখানেই তৈরি করছে দেশের সবচেয়ে বড় তেলের ডিপো। পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান (জিটিসিএল) নির্মাণ করছে মহেশখালী ও আনোয়ারা গ্যাস সঞ্চালন লাইন। দ্বীপটির এক-দশমাংশের কিছু বেশি এলাকাজুড়ে বেজা পাঁচটি অর্থনৈতিক অঞ্চল নির্মাণ করছে। তিনটির জন্য জমি অধিগ্রহণ চলছে। মূলত ভারী শিল্পকারখানা হবে। এসব কারখানার কর্মকর্তা ও শ্রমিকদের থাকার জন্য হবে আবাসিক এলাকা। প্রকল্পগুলোতে চীন, যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া, মালয়েশিয়া, কুয়েত, জাপান ( Japan ) ও থাইল্যান্ড থেকে বিনিয়োগ আসছে। জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতার আওতায় বে অব বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ বেল্ট (বিগ-বি) উদ্যোগের আওতায় ইতিমধ্যে মহেশখালীর মাতারবাড়ীতে বড় দুটি কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ শুরু হয়েছে। একটি সমুদ্রবন্দর নির্মাণের কাজও এগিয়ে চলেছে। নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ২০২৪ সালে সেটা চালু করার পরিকল্পনা আছে। কিন্তু এত কিছু মহেশখালীতেই হচ্ছে কেন? বাংলাদেশের অর্থনীতির সম্ভাবনাময় আগামীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি এলাকার একটি এটি। সেখানে বঙ্গোপসাগর উপকূলের খুব কাছে সাগর ১৮ মিটার পর্যন্ত গভীর। তুলনায় চট্টগ্রাম বন্দরে এই গভীরতা ১০ মিটারের নিচে, মোংলা য় ৭ থেকে ৮ মিটার। সে দুটি বন্দরে বড় জাহাজগুলো সরাসরি ভিড়তে পারে না। মহেশখালী দ্বীপে সব কটি প্রকল্পে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রাথমিকভাবে ধরা হয়েছে প্রায় তিন লাখ কোটি টাকা। তাই এখানে একটি গভীর সমুদ্র বন্দর ( Deep sea port ) নির্মান করা হবে। বাংলাদেশে আরেকটি অর্থনৈতিক অঞ্চল (ইজেড) প্রতিষ্ঠার জন্য জমি চায় জাপান। জাপানি অর্থনৈতিক অঞ্চল এর ( Moheskhali Economic zone ) প্রথম ধাপ হবে ৫০০ একরের ওপর। বেজা জানিয়েছে, এই অর্থনৈতিক অঞ্চলের জন্য ৪৯৭ একর জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে। আরো ৫০০ একর ব দ্বীপ ( Delta Plan ) এর জমি অধিগ্রহণের জন্য গত সপ্তাহে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়। মহেশখালীতে জমি পেলে সেটা হবে বাংলাদেশে জাপানের দ্বিতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল। ⚠ এই চ্যানেলের কোন ভিডিও ডাউনলোড করে, পুনরায় কোন অনলাইন মাধ্যমে আপলোড করবেন না। ⚠ DO NOT DOWNLOAD & RE-UPLOAD THIS VIDEO IN ANY OTHER ONLINE PLATFORM ✔✔✔ এই ইউটিউব ভিডিওর লিংক শেয়ার করুন। ☢☢☢ এই ভিডিওতে ব্যবহৃত কিছু ছবি প্রকৃত ব্যক্তি, ঘটনা, সময় বা স্থানকে উপস্থাপন করে না; দৃশ্যের শূণ্যতা পূরন করতে তা ব্যবহার করা হয়েছে। ☢☢☢
YouTube url:
https://youtu.be/Fx4NGR-G7V0
Created:
4. 3. 2021 14:18:43